প্রাপ্তবয়স্করা বড় ১ কাপ গরম পানিতে হাফ চা চামচ পউডার দিয়ে ২-৩ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন, এর পরে পান করুন। দৈনিক সকালে ও সন্ধ্যায় খালিপেটে ১ কাপ করে পান করুন। খাবারের ৩০ মিনিট আগে অথবা খাবারের ১ ঘন্টা পরে ।
✅ প্রস্তুত প্রণালী:
🔹 ১ কাপ গরম পানিতে হাফ চা চামচ ডিটক্সিন দিন।
🔹 ২-৩ মিনিট ঢেকে রাখুন, তারপর পান করুন।
🔹 অথবা সমান সমান হাঁপ চা চামচ পাউডার মুখে দিয়ে একগ্লাস উষ্ণগরম পানি পান করুন।
🔹 ডিটক্সিন সেবনের ৩০ মিনিট আগে বা পরে অন্য কোন ভেষজ, ঔষধ কোন কিছুই খাওয়া যাবে না।
🛑 সংরক্ষণের নিয়ম:
🔹 শুকনো ও ঠান্ডা স্থানে রাখুন।
🔹 ব্যাবহারের পর কৌটার মুখ খোলা রাখবেন না।
⚠️ সতর্কতা: ❌ গর্ভবতী ও শিশুরা আমাদের বিশেষজ্ঞ টিম এর সাথে পরামর্শ ছাড়া গ্রহণ করবেন না।
🔹 পরামর্শ নিতে এই নম্বরে যোগাযোগ করুন 01927174525।
ডিটক্সিন প্রাকৃতিকভাবে লিভারকে সুস্থ্য রাখতে সাহায্য করে। ফ্যাটি লিভার নিয়ন্ত্রন করে মানে অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সাহায্য করে এবং SGPT ও SGOT নিয়ন্ত্রণে আনতে সহায়তা করে।
ডিটক্সিন টক্সিন নির্মূল সহ শরীরে বিলিরুবিন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। জন্ডিস, হেপাটাইটিস সহ রক্তে ক্ষতিকর চর্বি নষ্ট করতে ভালো ভাবে সহায়তা করে।
আর আমাদের পন্য আমরা ভালো বলবো এটাই স্বাভাবিক, তাই আমাদের মুখ থেকে না শুনে, যারা এটি খেয়ে উপকার পেয়েছেন, তাদের মুখ থেকে শুনুন আশাকরি আপনার কাঙ্ক্ষিত উত্তর পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ,
আমাদের সন্মানিত গ্রাহকদের মতামত দেখতে নিচে স্ক্রল করুন
আমাদের ডিটক্সিন তৈরি করা হয়েছে একেবারে প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে যেমন—তুলসি, আদা, লেমনগ্রাস, দারুচিনি, মেথি, হরিতকি সহ বেশ কয়েকটি ভেষজ ও খনিজ উপাদানের সঠিক মিশ্রনে। এগুলো কোনো কেমিক্যাল ছাড়াই শরীরের ভেতরের টক্সিন দূর করে, ফ্যাটি লিভার নিয়ন্ত্রন করে, জন্ডিস, হেপাটাইটিস সহ গ্যাস্ট্রিক আর হজমের সমস্যা সমাধানে খুবি ভালো কাজ করে।
আমাদের Detoxin টি ব্যাগ নয়। কারণ টিব্যাগে সাধারণত প্লাস্টিক ও কেমিক্যাল মিশ্রিত থাকে, যা গরম পানিতে ভিজলে ক্ষতিকর টক্সিন শরীরে ঢুকে যায়। দীর্ঘমেয়াদে এগুলো লিভার ও হজমতন্ত্রের জন্য মারত্বক ক্ষতিকর। এজন্যই আমরা Detoxin পাউডার আকারে রেখেছি, যাতে কোনো কেমিক্যাল বা টক্সিনের ঝুঁকি না থাকে। এছাড়াও টি ব্যাগ নিয়ে আমরা একটি বিস্তারিত ভিডিও তৈরি করেছি আপনাদের সচেতনার জন্য চাইলে আমাদের ফেসবুক পেজে দেখে আসতে পারেন।
Detoxin-এর পরিমাণ ১০০ গ্রাম। অনেকের কাছে হয়তো পরিমাণ কম মনে হতে পারে, কিন্তু খাওয়ার নিয়ম অনুযায়ী প্রতিবার মাত্র সমান সমান আধা চা চামচ ব্যবহার করতে হয়। তাই দিনে ২ বার পান করলেও একটি প্যাকেজ দিয়ে সহজেই ৩০ দিন চলে যায়।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো—এটা কোনো সাধারণ চা নয়, বরং একটি প্রিমিয়াম ভেষজ সমাধান। এতে ব্যবহার করা হয়েছে তুলসি, আদা, লেমনগ্রাস, দারুচিনি, মেথি, হরিতকি আর খনিজ লবণের মতো উপাদান, যা লিভারকে ভেতর থেকে পরিষ্কার করে, ফ্যাটি লিভার নিয়ন্ত্রণে আনে, গ্যাস্ট্রিক কোষ্ঠ্যকাঠিন্য ও হজমের সমস্যা কমায় এবং শরীরকে করে এনার্জেটিক।
অতএব, Detoxin-এর দাম আসলে শুধু ১০০ গ্রাম চায়ের জন্য নয়—বরং আপনার সুস্থ লিভার, হজমশক্তি ও একটি স্বাস্থ্যকর জীবনের নিশ্চয়তার জন্য।
হ্যাঁ, আমাদের ডিটক্সিন ISO Certified ল্যাব টেস্টেড।
এতে ব্যবহৃত সকল ভেষজ উপাদান একটি স্বনামধন্য ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষিত হয়েছে, যাতে নিশ্চিত হওয়া যায় প্রতিটি উপাদান নিরাপদ, কার্যকর এবং মানব দেহের জন্য উপযোগী।
এই টেস্টিং-এর মাধ্যমে যাচাই করা হয়েছে:
ভেষজ উপাদানগুলোর বিশুদ্ধতা
ক্ষতিকর কেমিক্যাল বা মাইক্রোওবের উপস্থিতি নেই
স্বাস্থ্য উপকারিতা বজায় আছে
ফলাফল: এটি একটি ১০০% প্রাকৃতিক ও নিরাপদ ডিটক্স সমাধান, যা আপনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে গ্রহণ করতে পারেন—ইনশাআল্লাহ।